ইসলামের ইতিহাস: (পার্ট- ০৭)

আল-ইকলাম: একটি ইসলামিক সাম্রাজ্যের প্রশংসা



এক সময় দুর্বল একটি প্রজন্ম, ইমারা নামক এক যুবক, একটি প্রশংসিত ইসলামিক সাম্রাজ্যে জন্মগ্রহণ করল। সে ছোটদের মধ্যে দুর্বল ছিল, তাই তার প্রয়াসগুলি সব সময় সহজ হতো না। তবে ইমারা ছিলেন এক মহোর্ষ, যার আগে কখনও দেখা হয়নি। তার শৃঙ্গারের সাথে সংসার করতে সমর্থ হয়ে উঠতে হয়েছিল।


একদিন, ইমারা একটি উৎসবে এসেছে, যেখানে সকল প্রজন্মই একমত হয়ে এসেছিল। ইসলামিক সাম্রাজ্যে একতা এবং সহিষ্ণুতা ছিল তাদের সংস্কৃতির অংশ। সকল মানুষ একে অপরকে ভালোবাসতে হতো এবং একে অপরের ধর্ম, ভাষা, এবং সংস্কৃতির সম্মান করতে হতো। সেই সাম্রাজ্যের রাজা ইমরানও এক সত্তার মূর্তি ছিল, যিনি তার প্রজন্মকে ভালোবাসতেন এবং তাদের কল্যাণের জন্য উদ্দীপ্ত ছিলেন।


এই উৎসবে, রাজা ইমরান ইমারা একটি দৃঢ় আলোকচিত্র কার্যক্রম ঘোষণা করলেন, যেখানে একটি সুন্দর মিনার নির্মাণ করা হতো এবং সবচেয়ে উচ্চ স্তরে একটি বালককে নির্বাচন করা হতো, যিতে অতীত থেকে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য একটি স্থান থাকতো। এই উৎসবের উদ্দেশ্যে, ইমারা নিজেই একটি দান দিতে দৃঢ় নিশ্চয় হয়েছিল।


এই সুযোগে, ইমারা একটি ক্ষুদ্র ছেলেকে চুনতে দেয়। ছেলেটির নাম ছিল মাজিদ। মাজিদ সবচেয়ে দুর্বল ছিল, তাই সবাই বিশেষ করে ইমারা সহ, তার একাধিকার হয়েছিল। তবে ইমারা বিশ্বাস করতেন যে মাজিদ এই দানটি সমর্পণ করতে পারবে এবং এটি সাম্রাজ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করতে পারবে।



মাজিদ এবং তার শিক্ষকরা একসঙ্গে মিনার নির্মাণে জুটি হয়ে উঠে। তারা একটি দৃঢ় মিনার নির্মাণের প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়, এবং সম্রাট ইমারা একই সঙ্গে মাজিদকে আদর করতেন।


মিনার একবার পূর্ণ হলে, সম্রাট ইমারা একটি কান্না দিয়ে মাজিদকে ভালোবাসার সাথে ধন্যবাদ জানালেন। এবং সেই দিন থেকে, মাজিদ একটি একক মূর্তি হিসেবে এক নতুন ইসলামিক সাম্রাজ্যের এক শৃংগার হিসেবে দেখা হতো, এবং সকল মানুষ তার উৎসাহ এবং দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি দেখে মোটামুটি হয়ে উঠতো।


এই গল্পটি সেই সময়ের ইসলামিক সাম্রাজ্যের অভূতপূর্ব এবং প্রশংসিত মৌলিক মূল্যের উজ্জ্বল ছবি চিত্রণ করে, যেখানে সবাই একে অপরকে সমর্থন এবং প্রশাসন করত।


আমদের গুগল নিউজ থেকে ঘুরো আসার এবং ফলো করার অনুরোধ রইল


আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Ads2